পৃথিবী গ্রহের প্রাণীজগত অনন্য এবং বৈচিত্র্যময়। সমস্ত প্রজাতির মধ্যে, বিজ্ঞানীরা পরিবার নামে পৃথক গোষ্ঠীগুলির মধ্যে পার্থক্য করেন। কাইনিন পরিবার এমন একটি গ্রুপ।
কাইনাইন পরিবারের সর্বাধিক বিখ্যাত হ'ল নেকড় (সাধারণ নেকড়ে বা ধূসর নেকড়ে), কোয়েট, আর্কটিক শিয়াল (পোলার শিয়াল), সাধারণ শিয়াল (লাল শিয়াল), ফেনেক শিয়াল, বন্য কুকুর ডিঙ্গো। এগুলির সবগুলি তাদের নির্ভীকতা, চালাকি, গতি এবং বুদ্ধিমত্তায় একই are "বন্য" নাম সত্ত্বেও তারা মানুষকে ভয় পায় না এবং সহজেই তাদেরকে জখম করে।
ইউরোপীয়দের আগমনের আগে অস্ট্রেলিয়ায় একমাত্র প্লেসেন্টাল শিকারি হলেন ডিঙ্গো। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে, তারা অভিবাসী নয় এবং 50,000 বছর আগে হাজির হয়েছিল। ডিঙ্গোর বিশেষত্ব হ'ল তাদের "নীরবতা", অর্থাৎ। তারা ছাল না। তবে, বেশিরভাগ ক্যানিডের মতো এগুলি বড় হতে সক্ষম এবং নিশাচর।
সাধারণ শিয়াল হ'ল শিয়াল বংশের বৃহত্তম প্রজাতি এবং সবচেয়ে বিস্তৃত। উত্তর আফ্রিকা, বেশিরভাগ এশিয়া, উত্তর আমেরিকা এবং পুরো ইউরোপের অঞ্চল - এই জাতীয় অঞ্চলগুলিকে এই প্রাণীর আবাস বলা যেতে পারে। এছাড়াও, এই শিয়াল অস্ট্রেলিয়ায় প্রশংসিত হয়েছিল। কিছুটা উপযোগিতা সত্ত্বেও, বিশেষত, ইঁদুর এবং পোকামাকড় নির্মূল, লাল শিয়াল হ'ল রেবিসের প্রধান বাহক। মানুষের মধ্যে তাদের মন সম্পর্কে অনেক রূপকথার গল্প রয়েছে। শিয়ালগুলি চুরি এবং ভিক্ষা করা থেকে বিরত থাকে না যেখানে তাদের জন্য শিকার নিষিদ্ধ (স্যানিটারিয়ামগুলির নিকটে, বোর্ডিং হাউসগুলি)।
নেকড়েদের বাসস্থান মানুষের ক্রিয়াকলাপের কারণে হ্রাস পেয়েছে। মোট, ক্যানিনগুলির 32 টি উপ-উপ-বিভাগগুলি উপ-বিভাগে রয়েছে। সমস্ত নেকড়ে বড় ফ্যাঙ্গগুলির সাথে একটি বর্ধিত ধাঁধা রয়েছে। প্রধান খাদ্য মাঝারি এবং বড় স্তন্যপায়ী প্রাণী। তবে, খাবারের অভাব হলে তারা ব্যাঙ এবং ছোট ইঁদুর খেতে দ্বিধা করে না। তারা পশুপাখি আক্রমণ করতে পারে।
